
চিনে বাদাম প্রায় সবাই খায়। চিনাবাদামও। চিনাবাদামের ক্ষেত্রে উপরে কমলা, বাদামী ত্বক বেশ শক্ত। অবশ্যই মুক্তি দেওয়া যেতে পারে। অনেকেই খোসা দিয়ে বাদাম চিবিয়ে খায়। চাইনিজ বাদামের ক্ষেত্রে আবার শুরুতে বাদাম আছে। একটি পাতলা মেরুন বা লাল খোসার ভিতরে এই শক্ত খোসাযুক্ত সাদা চীনা বাদাম অনেকের প্রিয় খাবার। এই 2 ধরনের বাদামের মধ্যে, তবে, খোসা দোকানে বিক্রি হয়। এভাবেই ক্রেতারা কেনেন।
তবে শুকনো ফল হিসেবে পরিচিত কাজুর ক্ষেত্রে এমনটা হয় না। কাজুবাদাম খোসা বিক্রি হয় না। কাজুবাদাম খোসা থেকে বের করে বাজারে বিক্রি করা হয়। এর পেছনে বিশেষ কারণ রয়েছে। কাজুবাদামের খোসা বা খোলার অংশ বেশ মোটা। এটাও কঠিন। তবে তা ছাড়া কাজু খাওয়া খুব একটা কঠিন কাজ নয়। তবে বাজারে কাজু আসে গোলা দিয়ে। কারণ কাজুবাদামে রয়েছে অত্যন্ত বিষাক্ত পদার্থ। যা শরীরের জন্য ক্ষতিকর।
কাজুবাদামে এক ধরনের তেল থাকে। শরীরের সংস্পর্শে আসা থেকে ত্বকের সমস্যা শুরু হয়। ত্বক জ্বলতে শুরু করে, চুলকানি শুরু হয়। ত্বকে এক ধরনের ফুসকুড়িও দেখা দেয়। যা কখনোই কাম্য নয়। যেহেতু এই ঝুঁকি রয়ে গেছে, তাই কাজু বিষ মেশানোর পরই কাজু বাজারজাত করা হয়। খোলা ক্ষতিকর হলেও কাজু ক্ষতিকর নয়।