
‘আসাম প্রোজেক্ট অন ফরেস্টস অ্যান্ড বায়োডাইভার্সিটি’র (এপিএফবিসি) সহযোগিতায় ফ্লিপকার্ট একটি ‘ওরিয়েন্টেশন ওয়ার্কশপ’-এর আয়োজন করেছিল। এই ওয়ার্কশপের লক্ষ্য ছিল সেলফ-হেল্প গ্রুপ (এসএইচজি) এবং ক্লাস্টার-লেভেল ফেডারেশন-গুলিকে (সিএলএফ) ক্ষমতায়িত করা। অরন্য ভবনে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানটি ফ্লিপকার্টের ‘সমর্থ’ প্রোগ্রামের উপর কেন্দ্রীভূত ছিল, যা উদ্যোক্তাদের ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম এবং প্যান-ইন্ডিয়া মার্কেটের সুযোগ প্রদান করেছে। ২০১৯ সালে চালু হওয়া সমর্থ প্রোগ্রামটি এমএসএমই এবং কারিগরদের জন্য ‘ইনক্লুসিভিটি’ (অন্তর্ভুক্তি) বাড়ানোর লক্ষ্যে কাজ করছে, যাতে তারা ই-কমার্সের মাধ্যমে স্বচ্ছল জীবিকা গড়ে তুলতে পারেন।
ফ্লিপকার্টের এই কর্মশালায় কারিগর, বাঁশ ও কাঠের পণ্যসামগ্রী প্রস্তুতকারক এবং বয়নশিল্পীরা অংশগ্রহণ করেছিলেন। সেখানে পণ্য তালিকাভুক্তি ও অনলাইন ব্যবসার কৌশল নিয়ে মূল্যবান তথ্য প্রদান করা হয়েছে। আলোচনাকালে অংশগ্রহণকারীদের জন্য প্রশিক্ষণ, ক্যাপাসিটি-বিল্ডিং, এবং লজিস্টিক সহায়তা সম্পর্কেও আলোচনা হয়েছে।
কর্মশালা প্রসঙ্গে ফ্লিপকার্ট গ্রুপের চিফ কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার রাজনীশ কুমার জানান, কারিগর ও অস্বচ্ছল সম্প্রদায়ের মানুষজনকে সহযোগিতা প্রদানের মাধ্যমে তাদের জন্য আর্থিক সুযোগ-সুবিধা তৈরি করার লক্ষ্যে এবং ডিজিটাল অর্থনীতিতে তাদের সফলভাবে অন্তর্ভুক্ত করার জন্য ক্ষমতায়িত করতে তারা এই ক্ররমসূচির আয়োজন করেছিলেন।