
দুদিনের ছুটিতে ঘুরতে যাওয়া মানেই বাঙালিদের মনে আগেই আসে দিঘার নাম। চিরকালই দিঘার সমুদ্র সৈকত টানে আপামর বাঙালিকে। অন্যদিকে পর্যটকদের ভিড়ে মুখরিত হয়ে থাকে সুন্দরবন। তবে চলতি মরশুমে সুন্দরবনের পর্যটকদের সম্মুখীন হতে হচ্ছে একাধিক বাধার।
জঙ্গলে প্রবেশের অনুমতি না মেলায় হতাশ হচ্ছেন অনেক পর্যটক। দুধের সাধ ঘোলে মেটাতে পর্যটকরা নদীবক্ষে ভ্রমন করেই ফিরে আসতে বাধ্য হচ্ছেন। সুন্দরবন ব্যাঘ্র প্রকল্পের নয়া সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, চলতি ডিসেম্বর মাস থেকে প্রতিদিন জঙ্গলে প্রবেশের অনুমতি পাবে পাঁচ হাজারের মতো পর্যটক সহ ১৫০ লঞ্চ ও ভুটভুটি। শুধুমাত্র অনলাইন বুকিংয়ের মাধ্যমেই মিলবে ম্যানগ্রোভের জঙ্গলে প্রবেশের অনুমতি।
নয়া ব্যবস্থা কার্যকর হয়েছে ডিসেম্বর মাস থেকেই। তার সাথে বেড়েছে পর্যটকদের এন্ট্রি ফি, জলযান অনুমতি ফি ও গাইডের অনুমতি ফি। বর্তমানে প্রতিদিন গড়ে ১০ থেকে ১২ হাজার পর্যটক আসছেন সুন্দরবনে। তার বিপরীতে অনলাইনে মিলছে মাত্র ৫ হাজারের মতো পর্যটকের জঙ্গলে প্রবেশের অনুমতি।