
সম্প্রতি মহানগরীর বুকে এক উত্তাল পরিস্তিতির সৃষ্টি হয়েছে আরজি করে তরুণী চিকিৎসকের মৃত্যুর ঘটনায়। এই ঘটনায় যত সময় গড়াচ্ছে আর জি কর কর্মরত তরুণী চিকিৎসককে ধর্ষণ করে খুনের ঘটনায় একাধিক প্রশ্ন সামনে উঠে আসছে।
ইতিমধ্যেই তিলোত্তমা হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় এক সিভিক ভলেন্টিয়ারকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। আর কেউ এর সাথে যুক্ত আছে কিনা সেই নিয়ে চলছে তদন্ত। তবে এরই মাঝে সুপ্রিম শুনানিতে উঠে এসেছে এক মহিলার কথা।
তিলোত্তমা মামলার দ্বিতীয় শুনানিতে রাজ্যের আইনজীবী কপিল সিবলকে প্রশ্ন করে বিচারপতি পর্দিওয়ালা বলেন, ‘কে এই অ্যাসিস্ট্যান্ট সুপার? তিনি মহিলা না পুরুষ?’ উত্তরে একটু সময় নিয়ে সিব্বল বলেন, “তিনি একজন মহিলা।” এরপরই জাস্টিস পর্দিওয়ালা বলেন, “ওনার আচরণ অত্যন্ত সন্দেহজনক। ওনার এই রকম আচরণের পেছনে কারণ কী?”