
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী আগামী জুলাই মাসে মণিপুর সফরে যাচ্ছেন, যা হবে তাঁর পাঁচ বছরের মধ্যে প্রথম রাজ্য সফর। সম্প্রতি জাতিগত সহিংসতা ও রাজনৈতিক অস্থিরতায় ক্ষতবিক্ষত মণিপুরে এই সফরকে কেন্দ্র করে প্রশাসনিক মহলে ব্যাপক প্রস্তুতি শুরু হয়েছে।
সরকারি সূত্রে জানা গেছে, প্রধানমন্ত্রী মোদী রাজ্যের রাজধানী ইম্ফলে একাধিক বৈঠকে অংশ নেবেন এবং ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাগুলিতে পুনর্গঠনমূলক প্রকল্পের উদ্বোধন করবেন। সফরের মূল উদ্দেশ্য হবে শান্তি প্রতিষ্ঠা, সম্প্রদায়গত সংহতি পুনঃস্থাপন এবং কেন্দ্রীয় সরকারের উন্নয়নমূলক পদক্ষেপের বার্তা পৌঁছে দেওয়া।
প্রধানমন্ত্রীর সফরসূচিতে রয়েছে:
- সম্প্রতি সংঘর্ষে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোর সঙ্গে সাক্ষাৎ
- পুনর্বাসন প্রকল্প ও অবকাঠামো উন্নয়নমূলক কাজের উদ্বোধন
- রাজ্য প্রশাসন ও নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে উচ্চপর্যায়ের বৈঠক
- যুব ও ছাত্র প্রতিনিধিদের সঙ্গে মতবিনিময়
মণিপুরে ২০২3 সালের মে মাস থেকে শুরু হওয়া জাতিগত সহিংসতায় শতাধিক মানুষের মৃত্যু হয় এবং হাজার হাজার মানুষ গৃহহীন হয়ে পড়ে। এই পরিস্থিতিতে প্রধানমন্ত্রী মোদীর সফরকে অনেকেই ‘বিশ্বাস পুনর্গঠনের প্রয়াস’ হিসেবে দেখছেন।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, এই সফর কেন্দ্রীয় সরকারের পক্ষ থেকে একটি গুরুত্বপূর্ণ বার্তা বহন করবে—যে মণিপুর ভারতের অবিচ্ছেদ্য অংশ এবং শান্তি ও স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
প্রধানমন্ত্রীর সফরকে ঘিরে রাজ্যজুড়ে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে এবং স্থানীয় প্রশাসনকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে যাতে সফর নির্বিঘ্নে সম্পন্ন হয়। আশা করা হচ্ছে, এই সফর মণিপুরের জনগণের মধ্যে আস্থা ফিরিয়ে আনবে এবং দীর্ঘমেয়াদে শান্তি প্রতিষ্ঠার পথে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হবে।
প্রধানমন্ত্রীর সফরসূচিতে রয়েছে:
- সম্প্রতি সংঘর্ষে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোর সঙ্গে সাক্ষাৎ
- পুনর্বাসন প্রকল্প ও অবকাঠামো উন্নয়নমূলক কাজের উদ্বোধন
- রাজ্য প্রশাসন ও নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে উচ্চপর্যায়ের বৈঠক
- যুব ও ছাত্র প্রতিনিধিদের সঙ্গে মতবিনিময়
মণিপুরে ২০২3 সালের মে মাস থেকে শুরু হওয়া জাতিগত সহিংসতায় শতাধিক মানুষের মৃত্যু হয় এবং হাজার হাজার মানুষ গৃহহীন হয়ে পড়ে। এই পরিস্থিতিতে প্রধানমন্ত্রী মোদীর সফরকে অনেকেই ‘বিশ্বাস পুনর্গঠনের প্রয়াস’ হিসেবে দেখছেন।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, এই সফর কেন্দ্রীয় সরকারের পক্ষ থেকে একটি গুরুত্বপূর্ণ বার্তা বহন করবে—যে মণিপুর ভারতের অবিচ্ছেদ্য অংশ এবং শান্তি ও স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
প্রধানমন্ত্রীর সফরকে ঘিরে রাজ্যজুড়ে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে এবং স্থানীয় প্রশাসনকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে যাতে সফর নির্বিঘ্নে সম্পন্ন হয়। আশা করা হচ্ছে, এই সফর মণিপুরের জনগণের মধ্যে আস্থা ফিরিয়ে আনবে এবং দীর্ঘমেয়াদে শান্তি প্রতিষ্ঠার পথে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হবে।